ধর্মান্তর কেন প্রতিকার কি?

অনেক বছর ধরেই একটি নির্দিষ্ট ঘটনাক্রম আমরা দেখে চলেছি বাংলাদেশে। একটি হিন্দু পরিবার। হয়তো সেই পরিবারে আছে বাবা-মা, ১ ভাই, ১ বোন অথবা ২ বোন। ছেলে বা মেয়েটি একদিন কলেজ যাবার জন্য বা ভার্সিটি যাবার জন্য ঘরের বাইরে বের হয়েছে অন্যান্য দিনগুলোর মতোই। 


দুপুর পেরিয়ে গেল, বিকাল হলো আর ঘরে ফেরেনা। মা চিন্তিত, কল দিচ্ছেন ফোনটাও অফ। বাবা বললেন হয়তো মোবাইলে চার্জ নেই, আজ হয়তো এক্সট্রা ক্লাস। চিন্তা করো না চলে আসবে। কিন্তু সন্ধ্যা হয়ে যাবার পরেও যখন সন্তান ঘরে ফিরলনা তখন সবার টনক নড়ল। শুরু হলো খোঁজাখুঁজি। এক পর্যায়ে পরদিন থানায় জানানো হলো।



পুলিশ মাঠে নামল । ২ দিন পর ছেলে বা মেয়েটির সন্ধান পাওয়া গেল। না সে হারিয়ে যায় নি, অপহরণও হয়নি। খবর পাওয়া গেল সে অন্য ধর্ম গ্রহণ করেছে তাই বাসা থেকে পালিয়েছে। বাবা মার মাথায় হাত। কিন্তু ঘটনার এখানেই শেষ নয়। আসলে ঘটনা আরও অনেক গভীর।

কেঁচো খুড়তে গিয়ে সাপ বেরোবার মতোই জানা গেল ছেলে বা মেয়েটি অনেকদিন ধরেই এই বিপথে ছিল। ঘরে সে পূজো অর্চনা এগুলো করতনা, মাঝেমধ্যেই নামাজ পড়তে চাইত। এ নিয়ে বাবা মার সাথে ঝগড়াও হয়েছে। বাবা মা অনেকদিন ধরেই দেখছে, জানে ছেলে বা মেয়েটি বিপথে চলে গিয়েছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে সরাসরি নামাজ না পড়লেও তার অনেক আচরণ ই বাবা মার মনে সন্দেহের সৃষ্টি করেছে গত কয়েকমাস ধরে যে তাদের ছেলে বা মেয়েটি আর সনাতন ধর্মে নেই। 

কিন্তু তারা কী করেছে? তারা ব্যাপারটিকে গোপন রেখেছে, ভেবেছে জানাজানি হলে মানসম্মান যাবে। কোন ব্যবস্থা নেয়নি। এদিকে ছেলে বা মেয়েকে কিন্তু যারা ব্রেনওয়াশ করছে তারা দিনের পর দিন, মাসের পর মাস ব্রেনওয়াশ করেই গিয়েছে। হিন্দু ধর্মে এই ভুল, ওই ভুল,এত এত কুসংস্কার এইসব কিছু মাথায় ঢুকানো হচ্ছিল। বাবা মা বুঝতে পারছিলেন সব চোখের সামনেই, কিন্তু তাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস একটাই, সেটা হলো জানাজানি হওয়া যাবে না, তারা একেকজন আমেরিকা ইংল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট, অনেক সম্মান তাদের, সেই সম্মান নষ্ট হয় যদি!


একদিন চলে এলো সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। সন্তানটি বাড়ি থেকে পালিয়ে গেল। এখন পাড়া প্রতিবেশী সবাই তো জানলই, পুরো রাষ্ট্রও জেনে গেল। জানল পুলিশ, জানল প্রশাসন, সবাই জেনে গেল। যে জানাজানির ভয়ে এতদিন ব্যবস্থা নেন নি সেই জানাজানি এখন ৭ ই মার্চের ভাষণের মতো দিকবিদিক প্রচারিত হয়ে গেল।




আপনার সন্তানটি অসুস্থ, ডেঙ্গুজ্বর হয়েছে। এটা নিয়ে নিজেরা নিজেরা ঘরের মধ্যে আলোচনা করলেই কি সে ভালো হয়ে যাবে? তাকে ডাক্তারের কাছে নিতে হবে। আপনার সন্তানটিকে একটি বিশেষ মতাদর্শের লোক আদর্শিক কিছু প্রশ্নের সম্মুখীন করেছে। তাহলে আপনার সন্তানকে বাঁচানোর জন্য এখন উপায় কী? একটাই। সেটা হলো আপনাকে পাল্টা প্রশ্ন করতে হবে।

 প্রমাণ করতে হবে আপনার আদর্শ ই মানবতার, শ্রেষ্ঠ ও সঠিক। তার মনে জাগ্রত হওয়া সব প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। এটা আপনি করতে না পারলে করতে পারে এরকম একজন হিন্দুধর্মীয় বিশেষজ্ঞকে জানান, তার সাহায্য নিন লজ্জা না পেয়ে। একজন ধর্মীয় মানুষের কাছে সাহায্য চাইতে লজ্জা কীসের?

তা না করে পুলিশ, প্রশাসন এসব করে কোন লাভ হবে? আপনি কেস করবেন থানায় আপনার সন্তান অপহরণ হয়েছে বলে (আপনি নিজেও জানেন আসলে অপহরণ হয়নি), ঠিক ই সে বিচার বিভাগের এজলাসে সবার সামনে এসে বলবে আমি অপহরণ হইনি, স্বেচ্ছায় সজ্ঞানে হিন্দুধর্ম ত্যাগ করেছি, আমার পরিবার আমাকে এই নিয়ে নির্যাতন করতে পারে এই ভয়ে পালিয়ে এসেছি। আপনার সম্মান বাঁচানোর হাস্যকর ব্যর্থ প্রচেষ্টায় আদালতে সবার সামনে আপনি তো অপমানিত হলেন ই, সনাতন ধর্মটাকেও সবার সামনে অপমানিত করলেন।

দেখুন ব্যাপারটা সহজ সরল। আপনি আজীবন আপনার সন্তানকে ধর্ম থেকে দূরে দূরে রেখেছেন। বলেছেন ধমকর্ম করে পড়ালেখা নষ্ট করার দরকার নেই, ভালো করে ক্লাসের পড়া অভ্যেস করো, ফার্স্ট হতে হবে, মেডিকেলে চান্স পেতে হবে, ইঞ্জিনিয়ার হতে হবে, বেশী বেশী টাকা কামাতে হবে। 

আমি এমন দেখেছি বাবা মা নিজের মেয়েকে একটি ছেলের সাথে বিয়ে দিতে রাজি হন নি, কেন জানেন? কারণ সেই ছেলেটি ধার্মিক। তারা ভেবেছেন ধর্মকর্ম করে যেহেতু এই ছেলে, সে ক্যারিয়ারে তেমন উন্নতি করতে পারবেনা, এই ছেলের সাথে মেয়ে বিয়ে দেয়া যাবেনা! অথচ মজার বিষয় হলো ছেলেটি ডাক্তার!

অপরদিকে আরেকটি রিলিজিয়ন তাকে কাছে টেনে নিয়েছে। যে আপনাকে দূরে সরিয়ে রেখেছে সবসময় আপনি তার কাছে যান নাকি যে সবসময় কাছে টানছে তার কাছে যান? বিষয়টা একদম ই জটিল নয়। 

তারা ছেলেমেয়ে বিয়ে দেয়ার সময় জিজ্ঞেস করে পাত্রপাত্রী ৫ বেলা প্রার্থনা করে কিনা, ধার্মিক কিনা,বছরের নির্দিষ্ট সময়ে ১ মাস উপবাস রাখে কিনা ইত্যাদি কারণ এটা তাদের কাছে বড় একটা যোগ্যতা।





 তারা ছোটবেলায় মাসে মাসে টাকা খরচ করে তাদের ধর্মীয় বিশেষজ্ঞের কাছে প্রাইভেট পড়িয়েছে তাদের সন্তানদের, কখনো টাকা খরচ হচ্ছে বা ক্যারিয়ারে ক্ষতি হবে সেই কথা ভাবেনি। তাদের অশেষ ত্যাগ তাদের ধর্মের জন্য। তাদের ছেলেমেয়ে ধর্মান্তরিত হবে নাকি আপনার ছেলেমেয়ে ধর্মান্তরিত হবে আপনিই বলুন এবার।

আপনার সন্তানের কাছে ধর্ম হলো টিভি সিরিয়ালে দেবদেবীরা একে অপরের সাথে মানুষের মতো ঝগড়া করে, মারামারি করে, সংসারের সাধারণ মানুষদের মতো মান অভিমান করে। আপনার সন্তানের কাছে ভগবান হলো টিভি সিরিয়ালে নিজের মামীর সম্পর্কের আরেকটি মেয়ের সাথে প্রেম করে, তাকে না পেয়ে কান্না করে(রাধাকৃষ্ণ সিরিয়াল)। 

তার কাছে ধর্ম হলো বছরে ১ বার পূজো আসে, তখন নতুন জামাকাপড় পরে অষ্টমীর দিন পূজা দেখতে বের হয়, সেখানে গিয়ে দেখে বাহারি মণ্ডপ আর চলছে লুঙ্গী ড্যান্স। প্রতিমার কোনটার পোশাক ওয়েস্টার্ন, কোনটা বলিউডের নায়িকার মতো, সাথে আছে বিভিন্ন থিম পূজা! চলছে উদ্দাম নাচানাচি, মদ জুয়ার আসরের কথা না ই বা বললাম।

তার অন্য ধর্মাবলম্বী বন্ধুরা যখন নিজ ধর্মের ব্যাপারে খুব সুন্দর সুন্দর মহান মহান আবেগী আদর্শ প্রচার করে নিজেদের ধর্মকে মহান, সত্য, ভাবগাম্ভীর্যপূর্ণ সুন্দর ধর্ম বলে প্রচার করে দিনরাত সেখানে আপনার সন্তানের কাছে ধর্ম মানে হলো গান,নাচানাচি, প্রেম করা, টিভি সিরিয়ালে দেবদেবীর ঝগড়া মারামারি। সাথে বোনাস হিসেবে আছে করোনা দেবীর পূজা, জাতপাত, কুসংস্কার ইত্যাদি। সে যে এতদিন ধর্মান্তরিত হয়নি এটাই তো বেশী!

বাংলাদেশে এমন একজনও কি হিন্দু আছেন যার পরিচিত অন্তত একটি হিন্দু পরিবারের কোন ছেলে বা মেয়ে ধর্মান্তরিত হয়নি? হয় প্রেমের সূত্র ধরে অথবা প্রেমের সূত্র ছাড়াই "হিন্দুধর্ম ভুল,মনগড়া ধর্ম, অন্য ধর্ম আসলেই সুন্দর, গেছানো, মহান" এই বিশ্বাসকে মনে ধারণ করে ধর্মান্তরিত হয়েছে এমন কেউ না কেউ অবশ্যই আপনার আমার সকলের ই পরিচিত মহলের মধ্যেই আছে।

অনেকেই বলেন লাভ জিহাদ। এই কথাটা খুব ই হাস্যকর। পরাজিত হিন্দু সমাজের নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকার এক অতি নপুংসক প্রচেষ্টা হলো এই লাভ জিহাদ শব্দযুগল। খেয়াল করে দেখবেন প্রেমের সূত্র ধরে ধর্মান্তরিত হয়েছে এরকম অধিকাংশ ছেলে বা মেয়েই পরবর্তীতে ডিভোর্স হয়ে গেলেও সেই ধর্মটিকে আর ছাড়েনা, খুব নিষ্ঠার সাথে পালন করে।

 এই সময়ের মধ্যে তার কোন সন্তান হলে সেই সন্তানকেও সেই নতুন ধর্মে বড় করে তোলে। কেন? কারণ সে তো শুধু প্রেম করেই ধর্মান্তরিত হয়নি, তার ভিতরের আদর্শটাকেই দখল করে নেয়া হয়েছে। তাই সেটা এখন আর কেবল প্রেমের ধর্মান্তরে সীমাবদ্ধ নেই, এটা হয়ে গেছে আদর্শের বিষয়। 

এরকম অনেক মেয়েকে দেখেছি যারা ধর্মান্তরিত হয়ে বিয়ে করেছে অন্য ধর্মের ছেলেটিকে। সেই ছেলেটির সাথে ডিভোর্স হয়ে গেছে, ছেলেটি তার সাথে প্রতারণা করেছে, মামলা চলছে, কিন্তু মেয়েটির পোশাকআশাক, কাজকর্ম সব এখনো ওই নতুন ধর্মের ই। অর্থাৎ ছেলেটি চলে গেলেও মেয়েটির মনে পরিবর্তনটা স্থায়ী হয়ে গেছে।

তাই ছোট থেকেই আপনার ছেলে বা মেয়েটিকে ধর্মীয় শিক্ষা দিন। ধর্মীয় শিক্ষা মানে কিন্তু কীভাবে পূজা করতে হয়, কীভাবে গীতা পাঠ করতে হয় সেই শিক্ষাই কেবল নয়। গীতাপাঠের চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ গীতা কেন অন্যদের আদর্শ থেকে সেরা সেটা শেখানো। 

গীতায় ভালো ভালো কী কী কথা আছে সেটা শেখানো। একদিকে পূজো করা শেখাচ্ছেন আর অন্যদিকে টিভি সিরিয়ালে দেখাচ্ছেন ভগবান কৃষ্ণ কলেজের ছেলেদের মতো প্রেম করে বেড়াচ্ছে, ছ্যাঁকা খেয়ে কান্নাকাটি করছে, শাহরুখ খানের মতো চোখের জলে নিজের প্রেমিকাকে অন্যের সাথে বিয়ে দেয়াচ্ছে, তাহলে রেজাল্ট আসবে শূন্য। এসব হাস্যকর জিনিস ভগবান করতে পারে এই কথা কিছু অন্ধভক্ত ছাড়া এই যুগের শিক্ষিত তরুণ তরুণীদের ৯৫ ভাগ ই বিশ্বাস করেনা। 

একাদশী করাচ্ছেন খুব ভালো কথা, কিন্তু কেন একাদশী করা বিজ্ঞানসম্মত তা শেখাতে হবে। একাদশী করলে অমুক লোকে গিয়ে তমুক লক্ষ বছর স্বর্গ পাওয়া যাবে এইসব কথাবার্তাই নয়, তাকে শেখাতে হবে কেন একাদশী করা যৌক্তিক, শ্রেষ্ঠ ও বিজ্ঞানসম্মত। অর্থাৎ আপনি যা ই পালন করুন না কেন তা কেন শ্রেষ্ঠ তা শেখাতে হবে।

তাকে শেখান সনাতন ধর্ম কেন শ্রেষ্ঠ, বেদ কেন বিজ্ঞানময়, বেদে আছে জগতের সকল সমস্যার সমাধান, তাকে শেখান মহাভারত,রামায়ণ সত্য ইতিহাস। নিজের প্রোডাক্ট বেচতে হলে অন্যের চেয়ে কেন আপনার প্রোডাক্ট ভালো তা ক্রেতাদের কাছে প্রমাণ করতে হবে, এটা প্রতিযোগিতামূলক বাজারের যুগ, শুনতে খারাপ লাগলেও এটাই সত্য। 

আজগুবি পৌরাণিক কাহিনী শুনিয়ে শিশু ভুলিয়ে রাখার আগের সেই দিন আর নেই। মনে রাখবেন এটা ২০২১ সাল। ইন্টারনেটে এখন সব বই পাওয়া যায়। বিধর্মীদের কাছে আপনার ধর্মের সব বই এখন আছে। নীলক্ষেতে গেলেই সব হাতের কাছে পাওয়া যায়। 


তাই ছেলেভুলানো গল্প বই বাদ দিয়ে সন্তানকে বেদ, উপনিষদ, গীতা শেখান। পৌরাণিক গল্প বইয়ের অশ্লীল, অবৈজ্ঞানিক, আজগুবি রূপকথার গল্প আপনার ধর্ম নয়, বেদ, উপনিষদের সত্য, সুন্দর ভাবগাম্ভীর্যপূর্ণ মহান আদর্শই আপনার ধর্ম এটা তার কাছে স্পষ্ট করুন।



হঠাৎ করে আপনার পরিবারে সন্তানের এরকম কোন অস্বাভাবিক আচরণ দেখলে দ্রুত সনাতন ধর্ম সম্বন্ধ খুব ভালো জানেন এরকম কারো সাথে যোগাযোগ করুন ১ম দিন ই। মনে রাখবেন এতে কোন লজ্জা নেই। ৬ মাস, ১ বছর পার হয়ে যাবার পর যোগাযোগ করে কোন লাভ নেই। আপনারা ২-৩ বছর ধরে তার ব্রেনওয়াশ চলছে এটা চোখের সামনে দেখেও নিজেদের সম্মানের কথা ভেবে কাউকে জানান না।

 এতে পরে আমও যায়, ছালাটাও যায়। সন্দেহ হবার সাথে সাথেই সনাতন ধর্মীয় কোন বিশেষজ্ঞের সাথে যোগাযোগ করে আপনার সেই সন্তানটির সাথে সেই বিশেষজ্ঞকে সহ নিয়ে ধর্মীয় আলোচনায় বসুন। তার কাছে প্রমাণ করে দিন কেন তার আদর্শ ভুল আর সনাতন ধর্মের আদর্শই প্রকৃত মানবতার সত্য। এটাই একমাত্র উপায় তাকে ভুল পথ থেকে ফেরানোর।

 আদর্শের যুদ্ধ আদর্শ দিয়েই লড়তে হয়। পুলিশ প্রশাসন, আর্মি দিয়ে এই যুদ্ধ জেতা যায় না। আর অবশ্যই ছোটবেলা থেকেই তাকে আপনার ধর্ম কেন অন্যগুলো থেকে আলাদা এবং একইসাথে অন্য আদর্শ কেন গ্রহনযোগ্য নয়, সেই শিক্ষা দিন। ছোটবেলায় এই ভ্যাক্সিনটা তাকে দিয়ে দিলে বড় হলে রোগ হবার দুশ্চিন্তায়, বিড়ম্বনায় আর ভুগতে হবে না। মনে রাখবেন, প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ ই উত্তম।

✍️
ডা. নিলয় আর্য
বাংলাদেশ অগ্নিবীর
সত্য প্রকাশে নির্ভীক সৈনিক

আরো পড়ুন: 

Comments

Populer Post

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের, প্রবন্ধে সেকালের বাবুচরিত্র

‘সাগুদানা’ একাদশীতে খাবেন? না খাবেন না?

রাজা শান্তনু, সত্যবতী এবং ঋষি পরাশরের অবস্থা মহাভারতের প্রকৃতি বদলে দিয়েছে ।

উপবীত বা পৈতার মাহাত্ম্য , উপবীত বা পৈতা কাহাকে বলে?

বৃন্দাবন ত্যাগ করে চিরতরে মথুরায় গমনকালে শ্রীকৃষ্ণের বয়স কত ছিল- শাস্ত্রীয় রেফারেন্স

বাড়িতে শ্রী গণেশ ঠাকুরের প্রতিস্থাপন এবং কীভাবে বির্সজন করবেন, জেনে নিন সহজ পদ্ধতি