Posts

Showing posts from July 18, 2021

জীবের খাদ্য এবং খাদ্যাভ্যাস

Image
ঈশ্বরই সকল প্রাণীর জঠরে, অবস্থান করে খাদ্য পরিপাক করেন। যা খেয়ে প্রত্যেকটি জীব বেঁচে থাকে তাকেই অন্ন বলে।অন্নতেই সকল জীব বেঁচে থাকে। তাই মনুষ্যের স্থুল দেহকে অন্নময় কোষ বলা হয়।বর্তমানে অন্ন বলতে শুধু ভাতকেই বোঝানো হয়। কিন্তু বেদান্তে অন্ন বলতে চার প্রকার খাদ্যের কথা বলে হয়েছে। মনুষ্যসহ অধিকাংশ প্রাণীই মূলত এ চার প্রকারের খাদ্যই গ্রহণ করে। শ্রীমদভগবদগীতার পঞ্চদশ অধ্যায়ের চারপ্রকার অন্নের কথা বলা হয়েছে: অহং বৈশ্বানরো ভূত্বা প্রাণিনাং দেহমাশ্রিতঃ। প্রাণাপানসমাযুক্তঃ পচাম্যন্নং চতুর্বিধম্।। "আমিই প্রাণিগণের উদরে বৈশ্বানর অগ্নিরূপে স্থিত হয়ে প্রাণ ও অপান বায়ুর সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে চর্ব্য, চোষ্য, লেহ্য, এবং পেয় এ চতুর্বিধ অন্নকে পরিপাক করি।" ১.চর্ব্য- যা চিবিয়ে চিবিয়ে খাওয়া হয়; ভাত, রুটি সহ অধিকাংশ খাবার। ২.চোষ্য - যা চুষে চুষে খেতে হয়; শিশু এবং বৃদ্ধদের উপযোগী বিভিন্ন খাবার। ৩.লেহ্য- যা চেটে চেটে খেতে হয়; চাটনি জাতীয় বিভিন্ন খাবার। ৪.পেয়- যা পান করা হয়; দুধ, জল, চা ইত্যাদি।

নারায়ণগঞ্জে কাটানো প্রথম কোরবানীর ঈদ

Image
১৭৬৬ সালে হিন্দু সম্প্রদায়ের ধর্মীয় নেতা বিকন লাল পান্ডে, যিনি বেণুর ঠাকুর বা লক্ষী নারায়ণ ঠাকুর নামে অধিক পরিচিত ছিলেন। তিনি ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিকট থেকে এ অঞ্চলের মালিকানা কিনে নিয়েছিলেন। তিনি প্রভু নারায়ণের সেবার ব্যয়ভার বহনের জন্য একটি উইলের মাধ্যমে শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে অবস্থিত মার্কেটকে দেবোত্তর সম্পতি হিসেবে ঘোষণা করেন। তাই পরবর্তীকালে এ স্থানের নাম হয় নারায়ণগঞ্জ। কালেক্টরেটের প্রারম্ভিক দলিল-দস্তাবেজে নারায়ণগঞ্জের নাম উল্লেখ পাওয়া যায়। সূত্র: উইকিপিডিয়া