Posts

Showing posts from August 22, 2021

পূজ্যপাদ শ্রীমৎ স্বামী অদ্বৈতানন্দজী মহারাজের সংক্ষিপ্ত জীবনী

Image
শ্রীভগবান ধৰ্ম্ম সংস্থাপনের জন্য যখন জগতে অবতরণ করেন , তখন তার লীলাকার্য্যের সহায়তার জন্য স্বর্গের দেবতারা মর্তে নেমে আসেন । বর্তমান যুগের ভগবান যুগাচাৰ্য্য শ্রীমৎ স্বামী প্রণবানন্দজী মহারাজ যখন জগতে অবতীর্ণ হন তখন তার লীলাপার্ষদ রূপে যে সমস্ত দেববালক জন্মগ্রহণ করেন তার মধ্যে শ্রীমৎ স্বামী অদ্বৈতানন্দজী মহারাজ অন্যতম শ্রেষ্ঠ পার্ষদ ।

পরম পূজ্যপাদ শ্রীমৎ স্বামী বিজ্ঞানানন্দজী মহারাজের সংক্ষিপ্ত জীবনী

Image
শ্রীভগবান ধর্মসংস্থাপনের জন্য যখন জগতে অবতরণ করেন , তখন তার লীলাকার্যের সহায়তার জন্য স্বর্গের দেবতারাও এই মর্ত্যধামে নেমে আসেন । বর্তমান যুগের ভগবান যুগাচাৰ্য্য শ্রীমৎ স্বামী প্রণবানন্দজী মহারাজ যখন জগতে অবতীর্ণ হন , তখন তাঁহার শ্রেষ্ঠ লীলাপার্ষদরূপে যে সমস্ত দেববালক জন্মগ্রহণ করেন , তাঁহাদের মধ্যে শ্রীমৎ স্বামী বিজ্ঞানানন্দজী মহারাজ অন্যতম শ্রেষ্ঠ পার্ষদ ।

ভারতের ধ্বংসের ভবিষ্যদ্বাণী লুকিয়ে আছে ভবিষ্য পুরাণে! একসময় শিব মন্দির এভাবে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল

Image
 ভবিষ্য পুরাণ অষ্টাদশ হিন্দুপুরাণের অন্যতম তথা একটি গুরুত্বপূর্ণ হিন্দু শাস্ত্রগ্রন্থ। এই পুরাণ সংস্কৃতে লিখিত এবং সাধারণ বিশ্বাস অনুযায়ী বেদ-সংকলক মহর্ষি ব্যাসদেব এই গ্রন্থের রচয়িতা। ভবিষ্য পুরাণ নামকরণের মধ্যেই স্পষ্ট এই পুরাণের মূল উপজীব্য বিষয় ভবিষ্যৎ সংক্রান্ত ভাববাণী বা ভবিষ্যদ্বাণী। ভাবীপুরাণে উল্লেখ আছে যে এক সময় যখন ভারতের সীমানা হিন্দকুশ পর্বত পর্যন্ত ছিল, তখন সনাতনের সর্বশেষ শিব মন্দির ছিল হিন্দকুশ পর্বতে। এর পাশের জায়গাটিকে বলা হতো নরক বা নরক। একই সাথে, অনেক ইতিহাস বইয়ে উল্লেখ আছে যে হিন্দকুশ পর্বত জুড়ে কালো জল ছিল এবং সেখানে বসবাস করা কঠিন ছিল। এই মরুভূমিতে কোন জীবন ছিল না এবং যারা বাস করত তারা মানুষ ছিল না। এই কারণেই ভগবান শিবের ঘোষণা ছিল যে এই শিব মন্দিরের বাইরে কেউ যাবে না। ভক্তরা এখানে আসা পর্যন্ত যাত্রা শেষ করে ফিরে আসতেন।

ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমী তিথির মাহাত্ম্য

Image
 ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মের মহাপবিত্র তিথির নামই জন্মাষ্টমী। এ জন্মাষ্টমী তিথিতেই উদযাপিত হয় জন্মাষ্টমী ব্রত। এ ব্রত সম্পর্কে স্কন্দ পুরাণে বলা হয়েছে, জন্মাষ্টমী ব্রত স্ত্রীপুরুষ নির্বিশেষে সকল মানবেরই প্রতিবছর করা একান্ত কর্তব্য। এই ব্রত করিলে সন্তান, সৌভাগ্য, আরোগ্য, অতুল আনন্দ এবং ধার্মিকতা প্রভৃতি ইহকালে লাভ করে পরকালে স্বর্গপ্রাপ্তি হয়ে থাকে।