চুম্বন কত প্রকার? 'কামসূত্রম্' অনুসারে, চুম্বন আটপ্রকার।
চুম্বন কত প্রকার? 'কামসূত্রম্' অনুসারে, চুম্বন আটপ্রকার।
ধর্ম, অর্থ, কাম এবং মোক্ষ এ চতুর্বর্গের উপরে জগত সংসার প্রতিষ্ঠিত। এ চতুর্বর্গের একটি অপরিহার্য বর্গ হল 'কাম'। এ কাম থেকেই প্রজাধারা অবিছিন্নভাবে বহমান ।
কামতত্ত্বের উপরে শাস্ত্রীয় প্রধান গ্রন্থ হল 'কামসূত্রম্'। এ বিশ্ববিশ্রুত সূত্রগ্রন্থটি বাৎস্যায়নের রচিত।এ গ্রন্থে কামতত্ত্বের সকল বিষয়ই সুবিস্তারে আলোচিত হয়েছে। এই 'কামসূত্রম্' গ্রন্থের যষ্ঠ অধিকরণের তৃতীয় অধ্যায়ে চুম্বন সম্পর্কে কোন প্রকারের রাখঢাক না রেখে বিস্তৃতভাবে বর্ণনা করা হয়েছে।
তরুণ-তরুণী, যুবক-যুবতী, প্রেমিক-প্রেমিকা এবং পতি-পত্নীর পরস্পরের হৃদয়ে অত্যন্ত সুখানুভূতি আনে 'চুম্বন। এ চুম্বনে তাদের মাঝে ভালবাসার বৃদ্ধি ঘটে এবং মানসিক অবসাদ দূরীভূত হয়। সম্ভোগের অব্যবহিত পূর্বে অনুষ্ঠিত চুম্বন সম্ভোগকে অত্যন্ত আনন্দঘন করে তােলে।
তাই কামশাস্ত্রে চুম্বনকে আনন্দানুভূতির মুখ্যদ্বার' বলা হয়েছে। ভালবাসলে ভালবাসার মানুষের দেহের প্রতি অধিকার জন্মায়। সেই অধিকার ভালবাসাকে সুতীব্র করে, পূর্ণ করে।প্রেমকে দৃঢ় বিশ্বাসের উপর প্রতিষ্ঠিত করতে এবং প্রেমের উদয় ও বিকাশে চুম্বন কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করে।
চুম্বন প্রেমিক-প্রেমিকার হৃদয়ের আনন্দমিশ্রিত স্পন্দন বৃদ্ধি করে, অন্তরের উষ্ণতার আদান-প্রদান করে। চুম্বন প্রেমিক-প্রেমিকার সুপ্ত প্রেমকে ধীরে ধীরে জাগরিত করে, সেই প্রেমকে সযত্নে লালন করে এবং প্রেমের কোনও প্রকার বিকার প্রতিরােধ করে। তাই 'কামসূত্রম্' গ্রন্থে চুম্বনের একাধিক প্রকারভেদ বর্ণিত হয়েছে।
চুম্বননখদশনচ্ছেদ্যানাং ন পৌর্বাপর্যমস্তি, রাগযােগাৎ।।
প্রাকসংযােগাদেষাং প্রাধান্যেন প্রয়ােগঃ প্রহণনসীতকৃতয়ােশ্চ সম্প্রযােগে।।
(কামসূত্র:৬.৩. ১-২)
ভালবেসে পরস্পরকে চুম্বন, নখ দিয়ে ক্ষত করা এবং দন্ত দ্বারা ক্ষত করা এ কাজগুলি কোনটা আগে করতে হবে বা কোনটা পরে করতে হবে এমন কোন বিশেষ বিধান নেই। যেহেতু এই ব্যাপারগুলি নায়ক-নায়িকার অনুরাগের আতিশয্যবশতঃ হয়ে থাকে, তাই এগুলির মধ্যে কোনটি আগে বা কোনটি পরে করণীয় তা বিচার করা অপ্রয়োজনীয়।
অথবা কোনটি আগে বা কোনটি পরে তা বিচার মত সে সময়ে মনের অবস্থাও তাদের থাকে না। তবে চুম্বন, নখক্ষত ও দন্তক্ষত —এর প্রয়ােগ শুরুতেই হয়ে থাকে। কিন্তু যন্ত্রযােগের সময়েই উত্তেজনাবশত পরস্পরের শরীরে আঘাত এবং উত্তেজনাবশতঃ উষ্ণ শ্বাস-প্রশ্বাস এবং মুখে অস্ফুট শব্দের প্রয়ােগ হতে দেখা যায়।
কামশাস্ত্রে সর্বদা নায়ক নায়িকা শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে। যেহেতু নায়ক নায়িকার পরিভাষা বর্তমানে পরিবর্তিত হয়েছে। বর্তমানে আমরা নায়ক নায়িকা শব্দদুটি দ্বারা নাটক বা চলচিত্রের মুখ্য দুই নারী-পুরুষ চরিত্রকে বুঝি।
তাই আমরা নায়ক-নায়িকা শব্দদ্বয়ের ব্যবহার না করে প্রেমিক-প্রেমিকা শব্দদুটি ব্যবহার করেছি। স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক যেহেতু টিকে থাকে প্রেমের উপরেই তাই, স্বামী স্ত্রীও একে অন্যের প্রেমিক-প্রেমিকা।
স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মনােহৃদয়ের বোঝাপড়া যত বেশি থাকে; তাদের মধ্যে প্রীতির ভাব ততই বেশি থাকে। সম্পর্কের এ মানসিক বিষয়টির প্রসঙ্গে মহাভারতের বনপর্বেও বলা হয়েছে।
ইন্দ্রিয়াণাঞ্চ পঞ্চাণাং মনসাে হৃদয়স্য চ।
বিষয়ে বর্তমানানাং যা প্রীতিরূপজায়তে।।
(মহাভারত:বনপর্ব, ৩৩. ৩৭)
"পঞ্চেন্দ্রিয়, মনােহৃদয় স্ব স্ব বিষয়ে বর্তমান থেকে চিত্তে যখন প্রীতির ভাব জাগে এবং প্রীতির সুখ স্পর্শ পাওয়ার জন্য মনে যখন সঙ্কল্প জাগে তাকেই বলে কাম।"
প্রেমিক-প্রেমিকা প্রেমের আধিক্যে তাদের প্রয়ােজন ইচ্ছানুসারে চুম্বনের প্রয়ােগ করবে।এতে কোন বিধিনিষেধ নেই।
সর্বং সর্বত্র রাগস্যানপেক্ষিত্বাদিতি বাৎস্যায়নঃ।।
তানি প্রথমরতে নাতিব্যক্তানি বিশ্রদ্ধিকয়া বিকল্পেন চ প্রযুঞ্জীত, তথাভূতত্বাদ্রাগস্য।।
ততঃ পরমতিত্বরয়া বিশেষবৎসমুচ্চয়েন রাগসন্ধুক্ষণার্থম্।।
(কামসূত্র:৬.৩. ৩-৫)
বাৎস্যায়ন বলেন— অনুরাগের অভিলাষ যখন চুম্বন, নখচ্ছেদ্য, দশনচ্ছেদ্য, প্রহণন ও সীৎকৃত প্রযুক্ত হয়, তখন এই ব্যাপারগুলি ঠিক কোন সময় করতে হবে এমন কোন কাল-নির্দেশ করা যুক্তিযুক্ত নয়। অতএব প্রেমিক-প্রেমিকা যখন যেমনভাবে প্রয়ােজন বােধ করবে, সেভাবেই তাদের ইচ্ছামত প্রয়ােগ করবে।
চুম্বন, নখক্ষত, দস্তক্ষত, প্রহণন ও সীকৃত এ পাঁচটি আরম্ভসময়ে প্রযুক্ত হবে। অত্যন্ত পরিস্ফুট থাকে না। অতএব অনুরক্ত নায়ক নায়িকা সেগুলি একত্রে না করে প্রথমে চুম্বন, পরে দস্তচ্ছেদ্য বা প্রথমে দন্তচ্ছেদ্য, পরে চুম্বন—এই প্রকার বিভিন্নভাবে প্রয়ােগ করবে।
প্রথমে অনুরাগ মন্দভাবাপন্ন হলেও, পরে অনুরাগ উত্তরােত্তর বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং সঙ্গে সঙ্গে অত্যন্ত শীঘ্রতার সাথে, বিশেষ দক্ষতা অবলম্বন করে চুম্বন প্রভৃতি সবগুলি একসাথে কোন বিচার না করে প্রয়ােগ করা কর্তব্য।
কারণ, এতে অনুরাগ তীব্রবেগসম্পন্ন হয়ে ওঠে। তা না হলে, মিলনে নিযুক্ত নায়ক-নায়িকা যদি অতিরিক্ত বিচার-বিবেচনাপূর্বক চুম্বন প্রভৃতির প্রয়ােগ করতে থাকে, তবে অনুরাগের গভীরতা কমে যেতে থাকে।
শরীরের কোথায় কোথায় চুম্বন প্রযোজ্য এ বিষয়টিও বাৎস্যায়ন অত্যন্ত সুস্পষ্টভাবে বলেছেন।
তিনি বিষয়টি প্রেমিক-প্রেমিকার প্রবৃত্তির উপরেই ছেড়ে দিয়েছেন।
তিনি বলেছেন প্রেমিক-প্রেমিকার যে যে স্থানে চুম্বনের আগ্রহ জাগে, সেই সেই স্থানেই চুম্বন করা কর্তব্য।
ললাটালককপােলনয়নবক্ষস্তনােষ্ঠান্তর্মুখেষু চুম্বনম্।।
ঊরুসন্ধিবাহুনাভিমূলেষু লাটানাম্।।
রাগবশাদ্দেশপ্রবৃত্তেশ্চ সন্তি তানি তানি স্থানানি; ন তু সর্বজনপ্রযােজ্যানীতি বাৎস্যায়নঃ।।
(কামসূত্র:৬.৩. ৬-৮)
চুম্বনের প্রকারভেদ ও শরীরের কোন কোন স্থানে চুম্বন প্রযােজ্য সে বিষয়ে বলা হচ্ছে।ললাট, অলক, কপােল, নয়ন, বক্ষ(পুরুষ), স্তন (নারী), ওষ্ঠ ও মুখের মধ্যে চুম্বন কর্তব্য। লাটদেশীয় (গুজরাটের) কোন কোন বিদগ্ধ ব্যক্তির মতে তলপেট ও উরুর সংযোেগ স্থানে কুঁচকিতে , বাহুমূলে (বগলে) এবং নাভিমুলেও (অর্থাৎ পুরুষের লিঙ্গের ও নারীর যােনিদেশের উপরের জায়গায়ও) চুম্বন বিধেয়।
যে যে দেশে, মনুষ্য শরীরের যেসব স্থান অনুরাগজনিত চুম্বনের জন্য বিখ্যাত, সেই সেই শরীরাঙ্গ অবলম্বন করেই চুম্বন কর্তব্য। কিন্তু বাৎস্যায়ন বলেনএই প্রথা সর্বজনপ্রযােজ্য নয়।
কন্যাচুম্বন তিন প্রকার: নায়ক ও নায়িকার মুকুলীকৃত মুখের সংযােজনকে চুম্বন বলে। দ্বারা যেসব স্থানে চুম্বন করা হয়, সেইসব স্থানভেদে চুম্বনেরও ভেদ হয়। চুম্বনের স্থানগুলির মধ্যে নায়ক ও নায়িকার পরস্পরের মুখে মুখে চুম্বনেরই প্রাধান্য বালে, সেই চুম্বনের কথাই প্রধানভাবে বলা হচ্ছে।
ওষ্ঠ (উপরের ঠোঁট), অধর (নীচের ঠোট) ও সম্পুটক (একজনের মিলিত ঠোটদুটিতে অন্যের মিলিত ঠোটের চুম্বন)এই তিন প্রকার ভেদে চুম্বন তিন প্রকার।
নিমিতকং স্ফুরিতকং ঘট্টিতকমিতি ত্রীণি কন্যাচুম্বনানি।।
বলাৎকারেণ নিযুক্তা মুখে মুখমাধত্তে; ন তু বিচেষ্টত ইতি নিমিতকম্।।
বদনে প্রবেশিতং চৌষ্ঠং মনাগপত্রপাঽবগ্রহীতু- মিচ্ছন্তী স্পন্দয়তি স্বমােষ্ঠং, নােত্তরমুৎসহত ইতি স্ফুরিতকম্।।
ঈষৎ পরিগৃহ্য বিনিমীলিতনয়না করেণ চ তস্য নয়নে অবচ্ছাদয়ন্তী। জিহ্বাগ্রেণ ঘট্টয়তি ইতি ঘটিতকম্।।
(কামসূত্র:৬.৩. ৯-১২)
কন্যা চুম্বন তিন প্রকার:
১.নিমিতক চুম্বন
২.স্ফুরিতক চুম্বন
৩. ঘট্টিতক চুম্বন
১.নিমিতক কন্যা চুম্বন (limited or normal kiss):
প্রেমিকা হঠাৎ জোর করে চুম্বনে প্রবৃত্ত হয়ে নায়কের মুখে মুখ স্থাপন করবে; কিন্তু, লজ্জাবশতঃ নায়কের নিচের ঠোঁটে চুম্বন করতে চেষ্টা করবে না। এ প্রকারের চুম্বনকে নিমিতক চুম্বন বলে। নিমিতক চুম্বন হল পরিমিত চুম্বন অর্থাৎ অত্যন্ত লজ্জিত হয়ে প্রেমিকের নিচের ঠোঁটে কেবলমাত্র প্রেমিকার মুখ-স্থাপন।
২.স্ফুরিতক কন্যা চুম্বন (quakening or throbbing kiss): প্রেমিকার মুখে প্রেমিক নিজের অধর বা নিচের ঠোঁট প্রবিষ্ট করে দিলে, প্রেমিকা কিছুটা লজ্জা ত্যাগ করে প্রেমিকের অধর মুখ দিয়ে গ্রহণ করবে ; কিন্তু পরক্ষণেই প্রেমিকা হঠাৎ নিজের অধর আস্তে আস্তে ছড়িয়ে নেওয়ার চেষ্টা করবে, কিন্তু একেবারে ছাড়িয়ে নেবে না।
এ সময় নায়ক যদি নিজের অধর নায়িকার মুখ থেকে ছাড়িয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে, তখন নায়িকা নায়কের অধরকে নিজের দুটি ঠোটের দ্বারা ধরে রাখার চেষ্টা করবে, তাকেই স্ফুরিতক চুম্বন বলে।
৩. ঘট্টিতক কন্যা চুম্বন (touching or exploratory kiss): প্রেমিকা যখন নিজের দুটি হাত দিয়ে প্রেমিকের চোখদুটি আচ্ছাদিত করে, নিজেও চোখদুটি নির্মীলিত করে, প্রেমিকের অধর নিজের মুখের মধ্যে আলতােভাবে নিয়ে জিহ্বার অগ্রভাগ দ্বারা ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে সেই অধরকে স্পর্শ করবে, সেই চুম্বনকে ঘটিতক চুম্বন বলে।
সমং তির্যগুদ্ভ্রান্তমবপীড়িতকমিতি চতুর্বিধমপরে।।
অঙ্গুলিসম্পুটেন পিণ্ডীকৃত্য নির্দশনমােষ্ঠপুটেনাব-
পীড়য়েদিত্যবপীড়িতকং পঞ্চমমপি করণম্।।
(কামসূত্র:৬.৩. ১৩-১৪)
পূর্বে উল্লেখিত তিন প্রকার কন্যা চুম্বনের পরে নারীপুরুষ নির্বিশেষে আরও চার প্রকারের চুম্বন রয়েছে। এগুলো হল:১. সম চুম্বন,২. তির্যক চুম্বন ৩.উদ্ভ্রান্ত চুম্বন, ৪. অবগীড়িতক চুম্বন।
১. সম চুম্বন(straight kiss): সােজাসুজি মুখের উপর মুখ রেখে নীচের ঠোট গ্রহণ করার নাম সম চুম্বন।
২. তির্যক চুম্বন(oblique or bent kiss):মুখ ঘুরিয়ে অধরােষ্ঠ বর্তুলাকার করে যে গ্রহণ, তার নাম তির্যক বা বক্র চুম্বন।
৩.উদ্ভ্রান্ত চুম্বন (revolving or turned kiss):
একজনের চিবুক ও মাথাটি দুহাতে ধরে মুখটি ঘুরিয়ে নিয়ে অন্যজন যদি সেই মুখের অধরােষ্ঠ নিজের মুখ দ্বারা গ্রহণ করে, তবে সেই চুম্বনের নাম উদ্ভ্রান্ত চুম্বন।
৪. অবগীড়িতক চুম্বন (pressed kiss): উদ্ভ্রান্ত চুম্বন অবস্থায় যদি খুব চেপে ধরে চুম্বন করা হয়, তবে তাকে অবপীড়িতক বলে।
৫.অবপীড়িতক চুম্বন (super-pressed kiss):
প্রেমিক প্রেমিকা উভয়ের ক্ষেত্রে অবপীড়িতক চুম্বন নামে পঞ্চম আরেকটি চুম্বন রয়েছে। চতুর্থ এবং পঞ্চম চুম্বনটি একই নামের ও প্রকারের। শুধু ব্যবহারের তীব্রতাই আলাদা করা হয়েছে। চতুর্থটি সাধারণ এবং পঞ্চমটি গভীর।
এই প্রকারের অবপীড়িতক চুম্বনে প্রেমিক প্রেমিকার যে কোন একজন তার হাতের তর্জনী ও অঙ্গুষ্ঠ নামক দুটি আঙ্গুল দিয়ে অন্যের অধরােষ্ঠকে ধরে পিণ্ডীকৃত করে, দাঁতের দ্বারা কোনাে আঘাত না করে নিজের দুটি ঠোট দিয়ে শুধুই পিষ্ট করবে, তাই একে অবপীড়িতক চুম্বন বলা হয়।
ব্যাৎসায়নের কামসূত্রের অনুসারে চুম্বন অষ্টপ্রকারের।এর মধ্যে প্রথম তিনটি কন্যা চুম্বন এবং পরের পাঁচটি পারস্পরিক গ্রহণীয় চুম্বন।
১.নিমিতক কন্যা চুম্বন (limited or normal kiss)
২.স্ফুরিতক কন্যা চুম্বন (quakening or throbbing kiss)
৩. ঘট্টিতক কন্যা চুম্বন (touching or exploratory kiss)
৪. সম চুম্বন(straight kiss)
৫.তির্যক চুম্বন(oblique or bent kiss)
৬.উদ্ভ্রান্ত চুম্বন (revolving or turned kiss)
৭. প্রথম অবগীড়িতক চুম্বন (pressed kiss)
৮. দ্বিতীয় অবপীড়িতক চুম্বন (super-pressed kiss)
কুশল বরণ চক্রবর্ত্তী
সহকারী অধ্যাপক,
সংস্কৃত বিভাগ,
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
আরো পড়ুন
পূজ্যপাদ শ্রীমৎ স্বামী অদ্বৈতানন্দজী মহারাজের সংক্ষিপ্ত জীবনী
ভগবান শঙ্করাচাৰ্য্য (সংক্ষিপ্ত জীবনী)
লোকনাথ ব্রহ্মচারী’র সংক্ষিপ্ত জীবনী ও আদর্শ
গৌড়ীয় বা বঙ্গীয় বৈষ্ণব ধর্ম প্রচার করাই চৈতন্যে মহাপ্রভুর লক্ষ্য ছিল না।
কলিযুগে সংঘ শক্তি:চৈতন্য মহাপ্রভু
Comments
Post a Comment